যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের জিএসপি বাতিলের প্রায় ১ দশক হলো। এর মাঝে দেশটির চাপিয়ে দেয়া রেসিপি মেনে শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ হয়েছে অনেক। তবে পুনরুদ্ধার হয়নি অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা।
পুরানো সেই টানাপোড়েনের মাঝেই নতুন অস্বস্তি মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে গত বছরের শেষে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা। এমনই পরিস্থিতিতে চলতি মাসে দুই দেশ ঢাকায় সংলাপে বসছে।
সাবেক কূটনীতিক হুমায়ন কবীরের মতে, যেখানে সফল আলোচনাই ঘুরিয়ে দিতে পারে সর্ম্পকের মোড়।
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক বলেন, বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সংলাপের মাঝে আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে। সেই সাথে দুই দেশের আলোচনার মধ্যে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা থাকতে হবে।
দীর্ঘদিন মার্কিন মুল্লুকে কাজ করা বিশ্লেষক হুমায়ন কবীর বলছেন, হালের বিশ্ব রাজনীতির ম্যারপ্যাচে স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশকে পাশে চাইবে মরিয়া যুক্তরাষ্ট্র। এমন প্রেক্ষাপটেই বাংলাদেশের জন্যেও থাকছে প্রাপ্তির থলে ভারি করার সুযোগ।
এবারের সংলাপে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড।