শীতে করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা করছেন না বিশেষজ্ঞরা। তবে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতের ক্ষেত্রে অবহেলা ও টিকাদানে ধীরগতি সংক্রমণ বাড়াতে পারে। এ জন্য টিকা সরবরাহের গতি স্বাভাবিক রাখার পরামর্শ তাদের। পাশাপাশি টিকা প্রদানে সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান বলেন, যেহেতু করোনার ২য় ঢেউ আমাদের গ্রামে পর্যন্ত চলে গিয়েছিল এতে একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে, এটা একটা কারণ। আর একটা কারণ হচ্ছে টিকার কার্যক্রম অনেক বিস্তৃত হয়েছে।
শীতে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে বাড়ছে করোনা রোগীর সংখ্যা। ভ্যাকসিন দেয়ার পরও ইউরোপ-আমেরিকা ছাড়াও অনেক দেশে শনাক্ত হচ্ছে করোনা রোগী। তবে এবার শীতে দেশে করোনা সংক্রমণ নিয়ে চিন্তিত নন- বিশেষজ্ঞরা।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বে-নজীর আহমেদ বলেন, আমাদের দেশে সাধারণত বেশি করোনা সংক্রমণ হয়েছে গরমের সময়ে। আমরা দেখেছি শীতকালে করোনার সংক্রমণ তেমন একটা বাড়েনি।
ভয়াবহতা এড়াতে কোভিডের নতুন ঔষধ মলনুপিরাভিরের ব্যবহার শুরু হয়েছে হাসপাতালগুলোতেও। সংক্রমণ বৃদ্ধি ঠেকাতে যথাযথ ভ্যাকসিন পরিকল্পনা জরুরি বলে মত বিশেষজ্ঞদের